মাওয়া ফেরি ঘাটে ৫০ হাজার যাত্রী আ’ট’কা

পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌ-পথে ফেরি, লঞ্চ, সি-বোটসহ সবধরণের নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।

রাত ৮টায় এই অবস্থায় এই রিপোর্ট লেখার সময় শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় হাজার হাজার যাত্রী আ’ট’কা পড়েছে। সেখানে মহামা’রি করোনা ছড়ানোর আশ’ঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ এ ফেরিঘাট এলাকায় কোনমে,ডিকেল টিমও নেই। বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ’র কোন কর্মক’র্তাও ফেরিঘাট এলাকায় নেই। তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

শিমুলিয়া ঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. হেলালউদ্দিন জানান, পূর্ব ঘোষণা ছাড়া বিআইডবিøউটিসি ও বিআইডবিøউটিত্র মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে ফেরি, লঞ্চ, সিবোটসহ শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে সবধরণের নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেয়। দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি কিছু যানবাহন পারাপার করলেও পরে তা বন্ধ করে দেয়।

এদিকে, নৌযান চলাচল বন্ধ থাকলেও দূর পাল্লার যানবাহনসহ ঢাকার গু’লিস্তান ও যাতাবাড়ী থেকে শিমুলিয়া ঘাটে যানবাহন চলাচল বন্ধ না থাকায় সেখানে যানবাহনের চাপসহ যাত্রীচাপ বেড়ে গেছে। শিমুলিয়া ঘাটে হাজার হাজার যাত্রী দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জে’লায় যাওয়ার জন্য অ’পেক্ষা করছে।

শিমুলিয়া নৌ-পু’লিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) সিরাজুল কবীর জানান, শিমুলিয়া প্রান্তে অন্তত ৫০ হাজারের বেশি যাত্রী পারাপারের অ’পেক্ষা করছে। দীর্ঘ অ’পেক্ষার পর কেউ কেউ ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী মহাব্যবস্থাপক সফিকুল ইস’লাম ও বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নির্টা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদাত হোসেনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তারা শিমুলিয়া ঘাট ছেড়ে পালিয়ে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন।